
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে , বুধবার বিকেলে তারা বাড়ির আঙিনায় খেলাধুলা করছিল। একপর্যায়ে দুই খালতো বোন বসতঘরের পাশে থাকা পুকুরে নামেন। পরিবারের সদস্যরা তাদেরকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। কোথায়ও খুঁজে না পেয়ে গ্রামে মাইকে প্রচার শুরু করেন। দীর্ঘ ৬ থেকে ৭ ঘন্টা পর অবশেষে রাত ১০ টার দিকে জোবায়দারকে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পান। এরপর সাড়ে ১০টার দিকে অনেক খুঁজাখুঁজির পর ফাতেমাকেও পুকুরের গভীর থেকে ডুবন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তাদেরকে দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ২ বোনকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় যুবদল নেতা সুমন পাটোয়ারী জানান, দুই শিশুর মৃত্যুর ঘটনাটি অত্যন্ত হৃদয় বিদারক। তাদের এমন মৃত্যুতে আমরা এলাকসবাসীও শোকাহত।
দৌলতখান থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জিল্লুর রহমান মৃত্যুর ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ভোলা প্রতিবেদক 


















