
এ সময় ও-ই সড়ক পোরশা থানার ওসি আবু বক্কর ছিদ্দিক ডিআইজিকে রিসিভ করতে সরকারি কাজে সাপাহারের দিকে যাচ্ছিলেন। পথে বৃষ্টিতে ভেজা দুই শিশুকে দেখে গাড়ি থামিয়ে ডাক দেন ওসি নিজেই। কথা বলে জানতে পারেন তারা পরীক্ষার্থী এবং সময়মতো কেন্দ্রে পৌঁছাতে না পারলে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।
তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে ওসি ছিদ্দিক তাদের গাড়িতে তুলে নেন এবং নিজে পরীক্ষার কেন্দ্রে পৌঁছে দেন। এই সহযোগিতায় খুশি দুই শিক্ষার্থী ভবিষ্যতে বড় হয়ে মানুষের উপকারে আসতে চায়।
ওসি আবু বক্কর ছিদ্দিক বলেন, “বাচ্চাদের নিরাশ করতে পারিনি। তাদের চোখে আতঙ্ক ছিল—যদি সময়মতো না পৌঁছায়! আমি মনে করি, এটি শুধুই দায়িত্ব নয়, মানবিক দায়বদ্ধতাও।”
এই ঘটনায় স্থানীয়রা প্রশংসা করে বলেন, “এই রকম মানবিক পুলিশ অফিসারদের জন্যই জনগণের আস্থা ফিরে আসে।”
সামাজিক মাধ্যমে ইতোমধ্যে ঘটনা ভাইরাল হয়ে প্রশংসায় ভাসছে পোরশা থানার ওসি ও পুলিশের মানবিক উদ্যোগ।
নওগাঁ প্রতিবেদক 


















