নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাফারজানা রহমানের বিরুদ্ধে উপজেলা পরিষদের মিলনায়তন অর্কিড আধুনিকায়নে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় ও অনিয়ম দূর্নীতির সংবাদ প্রকাশ করে স্থানীয় গনমাধ্যম কর্মীরা। পাঁচ আগস্টের বিপ্লবী হাওয়ায় বদলী না হয়ে পটপরিবর্তনের সুযোগে সারাদেশের নেয় নারায়ণগঞ্জ ৩ আসনের এমপি,উপজেলা পরিষের চেয়ারম্যান না থাকায় ভিবিন্ন প্রকল্প প্রনয়ন ও বাস্তবায়ণে সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী রিপোর্টের কাজে বাধা প্রদানের কারনে স্থানীয় সাংবাদিক ও জনসাধারনে মাঝে ক্ষোভ অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
এরই মধ্যেএকজন হাট ইজারাদার দাবী করেছেন ৩০ লাখ টাকা নিয়ে ইজারদারকে হাট বুঝিয়ে না দিয়ে উল্টা নানা ভাবে নানা জনকে দিয়ে হুমকি প্রধান করে আসছে উপজেলা নির্বিহী কর্মকর্তা ।
ভুক্তভোগী হাট ইজারাদার উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের হাজী সেলিম সরকার। তিনি জানান সাদিপুর ইউনিয়নে রেলওয়ের জায়গায় ২০২৫ সালে হাট ও কাঁচাবাজারের ইজারার সর্বোচ্চ দরদাতা হিসাবে সিলেক্ট হলে ভ্যাটসহ ৩০ লাখ টাকা ব্যাংকে জমা দেওয়ার আগে নারায়নগঞ্জ জেলা প্রশাসক (ডিসি)এর নাম করে ১ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন ইউএনও ফারজানা রহমান। পরে তাকে হাট না দিয়ে স্থানীয় প্রভাবশালী কম দরদাতাকে কাঁচাবাজারসহ হাটটি বুঝিয়ে দেন।
ভুক্তভোগী হাজী সেলিম সরকার ৩১ লাখ টাকার ক্ষতির জন্য ফারজানা রহমান এবং তার সহযোগী উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্থা রাশেদুল ইসলামকে দায়ী করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে উর্ধতন প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের হস্থক্ষেপ কামনা করেন তিনি এবং বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবী করেন।
এ ব্যপারে সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা রহমান দৈনিক বার্তাকে বলেন, অভিযোগটি সঠিক নাও হতে পারে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক জাহিদুল ইসলাম মিয়া দৈনিক বার্তাকে বলেন, এ ধরনের কোন অভিযোগ আমি শুনিনি।