
বাংলাদেশে প্রতি বছর চার লাখ মানুষ সর্পদংশনের শিকার হন এরমধ্যে ৭হাজার ৫’শ মানুষ মারা যান বলে জানানো হয়েছে নীলফামারীতে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায়।
নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের সভাকক্ষে বুধবার আন্তর্জাতিক সর্পদংশন সচেতনতা দিবস উপলক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেনারেল হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. আবু বিন হাজ্জাজের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান।
সভায় সর্পদংশনে করণীয় ও চিকিৎসা বিষয়ক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের জুনিয়র কনসালটেন্ট(মেডিসিন) ডা. মো. আব্দুল মতিন।
জানানো হয়, সর্পদংশনের চিকিৎসার জন্য পর্যাপ্ত এন্টিভেনম ইনজেকশন রয়েছে আমাদের। এই ইনজেকশন ভারত থেকে আমদানী করতে হয়।
নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের জুনিয়র কনসালটেন্ট (মেডিসিন) ডা. মো. আব্দুল মতিন বলেন, সর্পদংশন করলে সঙ্গে সঙ্গে আক্রান্ত স্থান গামছা বা ওড়না দিয়ে বেঁধে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসতে হবে।
সর্পদংশনের চিকিৎসার জন্য ওঝা বা সাপুড়ে কিংবা কবিরাজের কাছে গিয়ে অযথা সময়ক্ষেপন করা যাবে না। এরফলে মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে রোগীকে।
নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের আয়োজনে ‘দ্রুত ব্যবস্থা নিন, জীবন বাঁচান’ প্রতিপাদ্যে অনুষ্ঠিত সভায় চিকিৎসক, সেবিকা, শিক্ষানবীশ চিকিৎসক, হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য ও গণমাধ্যম কর্মী এতে অংশ নেন।
নীলফামারী প্রতিবেদক 



















