ঢাকা ০৫:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo দৈনিক বার্তার অনলাইন ও মাল্টিমিডিয়ার প্রকাশনার সফলতা কামনা করলেন রোকেয়া রাজ্জাক জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন’-এর প্রতিষ্ঠাতা সিদ্দিকুর রহমান হাওলাদার Logo পাবনা-৩ আসনে বিএনপির জনসমুদ্রে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবী Logo স্কয়ার ফার্মারর বিরুদ্ধে ডোজ প্রতারণা ও রিপ্যাকিংয়ের অভিযোগে প্রেস কনফারেন্স শনিবার Logo ৫৭ বছরেও শেবাচিমে চালু হয়নি নিউরো ওয়ার্ড, স্ট্রোকের রোগীদের চরম ভোগান্তি Logo সৈয়দপুরে আর্মি বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস পালিত Logo তানোরে নতুন ধানের জাত ব্রি ধান ১০৩ এর মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত Logo প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধ ও মামলা প্রত্যাহারসহ বিভিন্ন দাবিতে মৌন মিছিল ও স্মারকলিপি হস্তান্তর Logo সৈয়দপুরে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার Logo শ্রীমঙ্গলে সাংবাদিকদের সাথে সংসদ সদস্য প্রার্থী হারুনুর রশিদের মতবিনিময় সভা Logo মোবাইল-ই কাল হলো নবম শ্রেণীর ছাত্রী জ্যামির, শিক্ষকের শাসন -অতঃপর বিষপানের মৃত্যু

রংধনু গ্রুপ মালিকের হোটেলসহ ৩৩ কোটি টাকা ক্রোক করেছে সিআইডি

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:৩১:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ১৪ Time View

রংধনু গ্রুপের মালিক রফিকুল ইসলামের বিলাসবহুল হোটেলসহ ৩৩ কোটি টাকা ক্রোক করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান বলেন, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে বিপুল সম্পদ অর্জন এবং বিদেশ অর্থপাচারের অভিযোগে রংধনু গ্রুপের মালিক রফিকুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটে একটি মানিলন্ডারিং মামলা (গুলশান থানার মামলা নং- ১৪, তাং- ০৭/০৮/২০২৫খ্রি., ধারা- ৪(২)(৪) মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ ) চলমান রয়েছে।

‘রফিকুল ইসলাম রংধনু বিল্ডার্স এর নামে ইসলামী ব্যাংক বারিধারা শাখা হতে ৪০০ কোটি টাকা, ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক বসুন্ধরা শাখা হতে ২৭০ কোটি টাকা, ইউনিয়ন ব্যাংক গুলশান শাখা হতে ২০০ কোটিসহ আরও বিভিন্ন ব্যাংক হতে প্রতারণা এবং জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ গ্রহণ করে ঋণের টাকা পরিশোধ না করে বিদেশে নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছে এবং বিনিয়োগ করেছে।’

তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার তদন্তে বনানী ১৭ নম্বর রোডে ৬ শতাংশ ২ ছটাক জমির ওপর নির্মিত ৯ তলা ভবনসহ হোটেল ইউনিক রিজেন্সী এবং সমবায় ব্যাংক বাংলাদেশ লি. এর নিকট জামানত হিসাবে রাখা ৩৩ কোটি ৮১ লক্ষ টাকার সন্ধান পান।

পরবর্তীতে বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশে সিআইডি উক্ত হোটেল ৩৩ কোটি টাকা জব্দ করে এবং উক্ত অর্থ ফ্রিজ করে।

মামলার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত, অর্থের উৎস অনুসন্ধান, বিদেশে পাচারকৃত সম্পদের সন্ধান ও অপরাপর জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার করার লক্ষ্যে তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

দৈনিক বার্তার অনলাইন ও মাল্টিমিডিয়ার প্রকাশনার সফলতা কামনা করলেন রোকেয়া রাজ্জাক জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন’-এর প্রতিষ্ঠাতা সিদ্দিকুর রহমান হাওলাদার

রংধনু গ্রুপ মালিকের হোটেলসহ ৩৩ কোটি টাকা ক্রোক করেছে সিআইডি

Update Time : ০৭:৩১:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

রংধনু গ্রুপের মালিক রফিকুল ইসলামের বিলাসবহুল হোটেলসহ ৩৩ কোটি টাকা ক্রোক করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান বলেন, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে বিপুল সম্পদ অর্জন এবং বিদেশ অর্থপাচারের অভিযোগে রংধনু গ্রুপের মালিক রফিকুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটে একটি মানিলন্ডারিং মামলা (গুলশান থানার মামলা নং- ১৪, তাং- ০৭/০৮/২০২৫খ্রি., ধারা- ৪(২)(৪) মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ ) চলমান রয়েছে।

‘রফিকুল ইসলাম রংধনু বিল্ডার্স এর নামে ইসলামী ব্যাংক বারিধারা শাখা হতে ৪০০ কোটি টাকা, ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক বসুন্ধরা শাখা হতে ২৭০ কোটি টাকা, ইউনিয়ন ব্যাংক গুলশান শাখা হতে ২০০ কোটিসহ আরও বিভিন্ন ব্যাংক হতে প্রতারণা এবং জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ গ্রহণ করে ঋণের টাকা পরিশোধ না করে বিদেশে নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছে এবং বিনিয়োগ করেছে।’

তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার তদন্তে বনানী ১৭ নম্বর রোডে ৬ শতাংশ ২ ছটাক জমির ওপর নির্মিত ৯ তলা ভবনসহ হোটেল ইউনিক রিজেন্সী এবং সমবায় ব্যাংক বাংলাদেশ লি. এর নিকট জামানত হিসাবে রাখা ৩৩ কোটি ৮১ লক্ষ টাকার সন্ধান পান।

পরবর্তীতে বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশে সিআইডি উক্ত হোটেল ৩৩ কোটি টাকা জব্দ করে এবং উক্ত অর্থ ফ্রিজ করে।

মামলার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত, অর্থের উৎস অনুসন্ধান, বিদেশে পাচারকৃত সম্পদের সন্ধান ও অপরাপর জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার করার লক্ষ্যে তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।