
পাবনার ঈশ্বরদীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের মিছিলে হামলা মামলায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের এক ইউনিয়ন সভাপতিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার দিবাগত গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে উপজেলার লক্ষিকুন্ডা ইউনিয়নের বিলকেদার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ছাত্রলীগ নেতা ওমর ফারুক (২৪) লক্ষিকুন্ডা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি এবং ওই এলাকার মুক্তার আলী প্রামাণিকের ছেলে।
ছাত্রলীগ নেতা ওমর ফারুককে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে ঈশ্বরদী থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) এ বি এম মনিরুল ইসলাম জানান, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ওই নেতা গত বছরের ৪ আগস্ট উপজেলার দাশুড়িয়া ট্রাফিক মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের উপর হামলা মামলায় তদন্তে প্রাপ্ত আসামি ছিলেন। এতদিন পলাতক থাকার পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি জানান, গত বছর ৪ আগস্ট দাশুড়িয়ায় ওই হামলার ঘটনায় আবু উসামা নামে এক শিক্ষার্থী ঈশ্বরদী থানায় মামলা দায়ের করে। ওই মামলায় অনেকেই গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে থাকলেও ছাত্রলীগ নেতা ওমর ফারুক আত্মগোপনে ছিলেন। রোববার ( ১৭ আগষ্ট ) দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
উল্লেখ্য, গ্রেপ্তার ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ওমর ফারুকের বিরুদ্ধে এলাকায় চাঁদাবাজি, মারামারি, লুটপাট, সাধারণ মানুষের প্রতি জুলুম, বালু মহালে কর্তত্বসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। গ্রেপ্তারের খবরে এলাকাবাসী অনেকেই সন্তোষ প্রকাশ করে জানান, ছাত্রলীগের এই নেতার অত্যাচারে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ ছিল।
ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি:
পাবনার ঈশ্বরদীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের মিছিলে হামলা মামলায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের এক ইউনিয়ন সভাপতিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার দিবাগত গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে উপজেলার লক্ষিকুন্ডা ইউনিয়নের বিলকেদার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ছাত্রলীগ নেতা ওমর ফারুক (২৪) লক্ষিকুন্ডা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি এবং ওই এলাকার মুক্তার আলী প্রামাণিকের ছেলে।
ছাত্রলীগ নেতা ওমর ফারুককে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে ঈশ্বরদী থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) এ বি এম মনিরুল ইসলাম জানান, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ওই নেতা গত বছরের ৪ আগস্ট উপজেলার দাশুড়িয়া ট্রাফিক মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের উপর হামলা মামলায় তদন্তে প্রাপ্ত আসামি ছিলেন। এতদিন পলাতক থাকার পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি জানান, গত বছর ৪ আগস্ট দাশুড়িয়ায় ওই হামলার ঘটনায় আবু উসামা নামে এক শিক্ষার্থী ঈশ্বরদী থানায় মামলা দায়ের করে। ওই মামলায় অনেকেই গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে থাকলেও ছাত্রলীগ নেতা ওমর ফারুক আত্মগোপনে ছিলেন। রোববার ( ১৭ আগষ্ট ) দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
উল্লেখ্য, গ্রেপ্তার ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ওমর ফারুকের বিরুদ্ধে এলাকায় চাঁদাবাজি, মারামারি, লুটপাট, সাধারণ মানুষের প্রতি জুলুম, বালু মহালে কর্তত্বসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। গ্রেপ্তারের খবরে এলাকাবাসী অনেকেই সন্তোষ প্রকাশ করে জানান, ছাত্রলীগের এই নেতার অত্যাচারে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ ছিল।
ঈশ্বরদি প্রতিবেদক 


















