
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার ৫ নম্বর খাতামধুপুর ইউনিয়নের হিন্দু বালাপাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ছয়টি পরিবারের ১০ টি বসতঘরসহ মালঅমাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। শনিবার (২ আগস্ট) রাত আনুমানিক সারে ১০ টার দিকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, আগুনে ওই এলাকার শ্রী মাদু চন্দ্র ও শ্রী হরকুমার রায় বিলাতু-এর বসতঘর সম্পূর্ণভাবে পুড়ে যায়। ঘরের ভেতরে থাকা নগদ অর্থ, আসবাবপত্র, জামাকাপড়সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কিছুই রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
স্থানীয়রা জানান, বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। আগুন মুহূর্তেই আশেপাশের ঘরগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। পরে এলাকাবাসী ও স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা একযোগে চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
খাতামধুপুপুর ইউুনয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাসুদ রানা পাইলট সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এই ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো বর্তমানে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সহায়তা না পেলে তাদের ঘুরে দাঁড়ানো কঠিন হয়ে পড়বে। তিনি বিষয়টি উপজেলা প্রশাসন কে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, আগুনে ওই এলাকার শ্রী মাদু চন্দ্র ও শ্রী হরকুমার রায় বিলাতু-এর বসতঘর সম্পূর্ণভাবে পুড়ে যায়। ঘরের ভেতরে থাকা নগদ অর্থ, আসবাবপত্র, জামাকাপড়সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কিছুই রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
স্থানীয়রা জানান, বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। আগুন মুহূর্তেই আশেপাশের ঘরগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। পরে এলাকাবাসী ও স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা একযোগে চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
খাতামধুপুপুর ইউুনয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাসুদ রানা পাইলট সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এই ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো বর্তমানে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সহায়তা না পেলে তাদের ঘুরে দাঁড়ানো কঠিন হয়ে পড়বে। তিনি বিষয়টি উপজেলা প্রশাসন কে জানানো হয়েছে।
এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুর-ই আলম সিদ্দিকি বলেন, খোঁজখবর নেয়া হয়েছে। সোমবারে তাদের ঘরবাড়ি নির্মাণে টিন সহ সকল ব্যবস্হা করা হবে বলে জানান তিনি।
সৈয়দপুর ( নীলফামারী ) প্রতিবেদক 


















