
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলায় প্রায় ৭ মাস ধরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নেই। য়ার ফলে অসংখ্য মিসকেস ফাইল জমা হয়ে অফিসের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। জমির মালিকরাও জমি কেনা বেচায়ও চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। চলতি বছরের জানুয়ারিতে এসিল্যান্ড আমিনুল ইসলাম বদলী হওয়ার পর থেকে এই পদ শূন্য। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুর-ই-আলম সিদ্দিকী অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে এই পদে নিয়োজিত রয়েছেন। তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) পাশাপাশি উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও সৈয়দপুর পৌরসভার প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করছেন। এতে স্বাভাবিক কার্যক্রমের ব্যাঘাত ঘটছে।
গুরুত্বপূর্ণ এই দপ্তরটিতে গত ৭ মাস ধরে অচলাবস্হার সৃষ্টি হয়েছে। কোন রকমে খাজনা খারিজের কাজ চলমান থাকলেও জটিল কাজগুলো আটকে আছে। বিশেষ করে জমির রেকর্ড ও দলিল সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি তথা মিসকেসগুলো ফাইলবন্দি অবস্হায় পড়ে থাকছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার অভাবে।
এতে অবর্ণনীয় ভোগান্তি দেখা দিয়েছে। কবে নাগাদ এই সমস্যার সমাধান হবে তা নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য নেই। এমন অনিশ্চয়তার ফলে ভোগান্তি আরও দীর্ঘায়িত হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুর ই আলম সিদ্দিকী বলেন,ভূমি অফিসের ভোগান্তি লাঘব করতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার লিখিত দিয়েছি। কিন্ত এখনো কোন কর্মকর্তা পাইনি। তবে আমার সাধ্য অনুযায়ী অন্য দায়িত্বের পাশাপাশি চেষ্টা করছি গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সমাধানের
গুরুত্বপূর্ণ এই দপ্তরটিতে গত ৭ মাস ধরে অচলাবস্হার সৃষ্টি হয়েছে। কোন রকমে খাজনা খারিজের কাজ চলমান থাকলেও জটিল কাজগুলো আটকে আছে। বিশেষ করে জমির রেকর্ড ও দলিল সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি তথা মিসকেসগুলো ফাইলবন্দি অবস্হায় পড়ে থাকছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার অভাবে।
এতে অবর্ণনীয় ভোগান্তি দেখা দিয়েছে। কবে নাগাদ এই সমস্যার সমাধান হবে তা নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য নেই। এমন অনিশ্চয়তার ফলে ভোগান্তি আরও দীর্ঘায়িত হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুর ই আলম সিদ্দিকী বলেন,ভূমি অফিসের ভোগান্তি লাঘব করতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার লিখিত দিয়েছি। কিন্ত এখনো কোন কর্মকর্তা পাইনি। তবে আমার সাধ্য অনুযায়ী অন্য দায়িত্বের পাশাপাশি চেষ্টা করছি গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সমাধানের
জহুরুল ইসলাম সৈয়দপুর, নীলফামারী থেকে 


















