বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, লঘুচাপের কারণে সমুদ্রের পানির স্তর বেড়ে উপকূলবর্তী নদীগুলোর পানি বিপদসীমার কাছাকাছি পৌঁছেছে। এতে করে ভাঙ্গন কবলিত বেরিবাঁধ সংলগ্ন এলাকাগুলোর বাসিন্দাদের মধ্যে দেখা দিয়েছে ব্যাপক উদ্বেগ ও আতঙ্ক।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, লঘুচাপটি আরও ঘনিভূত হয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। এর প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের চারটি সমুদ্রবন্দর—পায়রাসহ—তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে নদীবন্দরগুলোতেও তিন নম্বর সতর্কতা সংকেত জারি করা হয়েছে।
সমুদ্রে অবস্থানরত মাছ ধরার ট্রলার ও নৌযানগুলোকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সতর্কভাবে চলাচল করতে বলা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত গভীর সাগরে না যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
